নজর রাখুন

ডায়াবেটিস, হাইপারটেনশন -রোজা রাখার উপায় ডাঃ সেখ হাম্মাদুর রহমান_কনসালট্যান্ট, এন্ডোক্রিনলজি এবং ডায়াবেটিস বিভাগ, মেডিকা হাসপাতাল, মুকুন্দপুর, কলকাতা***নিউরো-রোগ আক্রান্ত ব্যক্তি-রোজা রাখার নিয়ম ও সতর্কতা-নিউরো বিশেষজ্ঞ, ডা: এম এম সামিম# # #রমজান মাসে সুস্থ থেকে রোজা পালনে কিছু নিয়মাবলী অনুসরণ করুন যা স্বাস্থ্য উন্নত করবে-জানালেন মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজের মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাঃ কলিমুজ্জামান মোল্লা।# # #ভারতে আকুপাংচার চিকিৎসার পথিকৃত, ডা: বিজয় কুমার বসুর ১১৩ তম জন্মদিন জাতীয় আকুপাংচার দিবস হিসাবে উৎযাপন# # # মস্তিষ্কের টিউমার, ডাঃ কৌশিক শীল # # #২৯ সেপ্টেম্বর বিশ্ব হৃদয় দিবস-ডাঃ সৌম্য পাত্র এর স্বাস্থ্যকর অভ্যাসেই রেহাই মিলবে হৃদরোগ থেকে !.##মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে ডাঃ অনির্বান রায় এর খুশি মনে সুস্থ থাকুন ! # # #২৯ সেপ্টেম্বর বিশ্ব হৃদয় দিবস-ডাঃ সৌম্য পাত্র এর স্বাস্থ্যকর !.##মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে ডাঃ অনির্বান রায় এর খুশি মনে সুস্থ থাকুন !>Latest news !.

মঙ্গলবার, ২৭ নভেম্বর, ২০১৮

আকুপাংচার বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বাধিক জনপ্রিয় চিকিৎসা


আকুপাংচার
    বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বাধিক জনপ্রিয় চিকিৎসা
  ডাঃ দেবাশিস বকসী
এম বি বি এস (কল), আকুপাংচার বিশেষজ্ঞ (চীন)
বিভাগীয় প্রধান, আকুপাংচার-মক্সিবাশ্চান ও সমন্বিত চিকিৎসা বিভাগ,
রণজিৎ স্মৃত হাসপাতাল ও আকুপাংচার যোগ ন্যাচারোপ্যাথি কলেজ অফ রিসার্চ ইন্ডিয়ান রিসার্চ ইন্সটিটিউট ফর ইন্টিগ্রেটেড মেডিসিন (ইরিম), মৌড়ীগ্রাম হাওড়া
‘আকুপাংচার’ কি?
‘আকুপাংচার’ শব্দটি ইংরাজী হলেও বাংলাতেও পরিচিত, শুদ্ধ বাংলায় ‘সূচীভেদলাতিন শব্দ ‘আকুস’ (Acus) অর্থাৎ সুঁচ এবং পাংচুরা (Punctura) অর্থাৎ ফোটানো, এই দুই মিলে ‘আকুপাংচার’ (Acupuncture)
‘আকুপাংচার’ কিভাবে কাজ করে?
এই পদ্ধতিতে রোগীর দেহে সূঁচ ফুটিয়ে চিকিৎসা করা হয়। সমগ্র শরীরে অজস্র আকুপাংচার বিন্দু রয়েছে। রোগ অনুযায়ী নির্দিষ্ট বিন্দুসমূহ নির্বাচন করা হয়। মাথা থেকে পা পর্যন্ত যে কোন স্থানেই এই বিন্দুগুলি আছে। সূঁচের মাধ্যমে বিন্দুগুলিতে স্টিমুলেশন বা উত্তেজনা দিয়ে অসুস্থতার ধরণ অনুসারে সাধারণত পনের থেকে ত্রিশ মিনিট তা রাখা হয়। সূঁচের সাথে আনুষঙ্গিক পদ্ধতি যেমন হ্যামারিং, ইলেক্টিক স্টিমুলেশন, মক্সিবাশ্চান, কাপিং ইত্যাদ প্রয়োজন যুক্ত করা যেতে পারে।
সূঁচ কথাটা শুনলেই তো ভয় লাগে। তাহলে চিকিৎসায় সূঁচ ফোটানোর সময় ব্যথা লাগবে না!
এখানে সূঁচগুলি অতি সূক্ষ ও নমনীয় হয় এবং বিশেষ টেকনিক বা কৌশলে ত্বকে ভেদ করা হয়। অবশ্যই এই  কৌশল নির্দিষ্ট ট্রেনিং মারফৎ আয়ত্ত করতে হয়। এতই ক্ষিপ্রতার সাথে প্রবেশ করানো হয় যে সৃষ্ট ব্যথার বার্তা ত্বক থেকে মস্তিষ্কে পৌছানোর আগেই প্রবিষ্ট সম্পন্ন হয়ে যায়অভিজ্ঞতা বলে পিঁপড়ে বা মশার কামড়ের মত এক মূহ্রর্তের জন্য সামান্য একটু ব্যথা লাগে যা অবশ্যই সহ্য করা যায়। অবশ্য সূঁচ ফোটানোর টেকিনিক যথাযথভাবে আয়ত্ত না হলে ব্যথা লেগে থাকে। এর জন্য নির্দিষ্ট কোর্সে ট্রেনিং নিয়ে ও অভিজ্ঞ চিকিৎসকের অধীনে শিক্ষানবীশ থেকে তা অর্জন করা উচিৎ।
সূঁচের সঙ্গে কি কোন ওষুধ লাগিয়ে শরীরে ফোটানো হয়?
সূঁচের সঙ্গে কোন ওষুধ লাগানো হয় না। সূঁচ ফুটিয়ে আকুপাংচার চিকিৎসা হল একটি ওষুধবিহীন প্রাকৃতিক চিকিৎসা।
সূঁচে কোন ওষুধ লাগানো হল না তাহলে সূঁচ কিভাবে শরীরে কাজ করে?
দেহের বিভিন্ন ‘আকুপাংচার’ বিন্দুতে সূঁচ ফোটানোর পর হাত দিয়ে ঘুরিয়ে অর্থাৎ ম্যানিপুলেশন করে উত্তেজনা দিয়ে একপ্রকার অনুভূতি সৃষ্টি করা হয়। এই অনুভূতিকে চীনা ভাষায় ‘তেচি’ (Deqi) বলা হয়। এই তেচিই হল আকুপাংচার চিকিৎসার ওষুধ। যে রোগী যত ভাল তেচি অনুভব করেন তাঁর তত ভাল কাজ হয়। অবশ্য এটি নির্ভর করে রোগীর সংবেদনশীলতা ও চিকিৎসার মানের ওপর।
‘আকুপাংচার’ কি কেবল বাত ব্যথার চিকিৎসা ক্ষেত্রে প্রয়োগ হয়?
শতকরা হিসাবে বাতের রোগীর চিকিৎসা বেশী সংখ্যায় করা হয়। সেই কারণে সাধারণ জনমনে এই ধারণাও হয় যে কেবল বাতেরই চিকিৎসা বুঝি আকুপাংচার হয়। তবে বাত ব্যথার চিকিৎসা ছাড়াও অন্যান্য রোগেরও চিকিৎসা করা যায়।
এতে অন্যান্য কি কি রোগের চিকিৎসা করা যায়?
অন্যান্য রোগের মধ্যে হাঁপানী, সর্দি, কাশি, গলাব্যথা, গ্যাস, অম্বল, কোষ্ঠবদ্ধতা, পাতলা পায়খানা, আমাশয়,  পোলিও প্যারালিসিস, হেমিপ্লেজিয়া, ঋতুস্রাবের যন্ত্ৰণা ও নানাবিধ সমস্যা, সাদাস্রাব, মাথা যন্ত্রণা, সায়াটিকা, পড়ে গিয়ে বা খেলতে গিয়ে খেলোয়াড়দের চোট আঘাত, অনিদ্রা, মানসিক সমস্যা, ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ, স্নায়ুঘটিত রোগ, যৌন দুর্বলতা, নেশা ইত্যাদির চিকিৎসা হয়।
এই চিকিৎসা মানেই কি শরীরে সর্বত্র সূঁচ ফোটাতেই হবেসূঁচ ছাড়া ‘আকুপাংচার’ এর সমগোত্রীয় কোন পদ্ধতি আছে কি?
হ্যাঁ, ‘আকুপাংচারের সমগোত্রীয় পদ্ধতি অবশ্যই আছে। কিছু কিছু রোগে সূঁচ না দিয়ে কেবল সমগোত্রীয় পদ্ধতি প্রয়োগ করলেই ভাল ফল মেলে। আর সূঁচ প্রয়োগের প্রয়োজন হলেও যাঁরা একান্তই সূঁচ নিতে অনিচ্ছুক তাঁদেরকে পরিবর্ত হিসাবে সমগোত্রীয় পদ্ধতি প্রয়োগ করা যেতে পারে এই সমগোত্রীয় পদ্ধতিগুলি হল অ্যাকুপ্রেসার, হ্যামিরিং, টি এন এস প্লেট ও রড, কাপিং, মক্সিবাশ্চান ইত্যাদি। রোগের অবস্থা অনুযায়ী এইগুলির ব্যবহার হয় এবং কার্যকরী ভূমিকা রাখে।
এর সঙ্গে অন্য কোন ওষুধ চলতে পারে কি?
অবশ্যই ওষুধ চলতে পারে। প্রথমতঃ ওষুধের সঙ্গে এর কোন বিরোধ নেই কারণ এটি ওষুধবিহীন চিকিৎ,আ। দ্বিতীয়তঃ এর সঙ্গে অন্য কোন ওষুধ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করা যেতে পারে। তৃতীয়তঃ দেখা গেছে এই চিকিৎসার পর ওষুধের প্রয়োজন ক্রমশঃ কমে আসে, কারণ দেহের ভেতরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ধীরে ধীরে শক্তিশালী হয়ে ওঠে ফলে রোগের আক্রমণ কমে যায়।
ওষুধেই যদি রোগ ভাল হয়ে যায়, তাহলে কষ্ট করে সূঁচ ফোটানোর প্রয়োজন কি?
ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে এবং ব্যয়বহুলও বটে, তুলনায় ‘আকুপাংচারে সাধারণতঃ কোন ক্ষতিকারক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই, অথচ সকলেই কম বেশী ফল পেয়ে থাকেন। এছাড়ৈ এই চিকিৎসা আদৌ ব্যয়সাধ্য নয় বলে ধনী দরিদ্র নির্বিশেষ সকলের কাছেই গ্রহণযোগ্য। তাছাড়া কিছু কিছু রোগে ওষুধের পরিবর্তে সূঁচেই ভাল উপকার হয়।
একটি কথা প্রচলিত আছে যে ‘আকুপাংচার নিলে অন্য কোন ওষুধ আর কাজ করে না, কথাটি কি ঠিক?
একেবারেই ঠিক নয়। এই চিকিৎসার মাধ্যমে দেহের ভেতরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ধীরে ধীরে শক্তিশালী হয়ে ওঠে, ফলে যে কোন ওষুধ আরো ভালোভাবে কাজ করতে পারে। বরং দেখা গেছে ওষুধের প্রয়োজন কমে যায়।
সূঁচের মাধ্যমে এইডস, হেপাটাইটিস ইত্যাদি সংক্রমণের সম্ভাবনা আছে কি?
প্রত্যেক রোগীর জন্য পৃথক সূঁচের সেট দেওয়া হয়। রোগীকে প্রথমদিনেই নূতন সূঁচের সেট দিয়ে চিকিৎসা শুরু করা হয় এবং তা তিনি বাড়ী নিয়ে যান। সুতরাং কোনভাবে অন্য রোগীর সূঁচের সঙ্গে মিশে সংক্রমণের সম্ভাবনা একেবারেই নেই।
‘আকুপাংচার’ গবেষণা
‘আকুপাংচার’ কয়েক হাজার বছরের প্রাচীন ঐতিহ্যশালী চিকিৎসা পদ্ধতি হলেও আমাদের দেশে এর প্রচলন প্রায় পাঁচ দশকের কাছাকাছি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা হু কর্তৃক স্বীকৃতি প্রদানে এই চিকিৎসা আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের দরবারে বিশেষ গুরুত্বলাভ করেছে এবং এর মানোন্নয়নে পৃথিবীর বহুদেশে গবেষণামূলক কাজ হয়ে চলেছে। পশ্চিমের বিভিন্ন দেশের আধুনিক গবেষণা প্রতিষ্ঠানে যে সমস্ত সাম্প্রতিক কাজ চলেছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল- পায়ের গোড়ালিতে সূঁচ বিদ্ধ করলে তার প্রতিক্রিয়া মস্তিষ্কের পিছন দিকে পাওয়া যায়, এটা ফাংশনাল এম আর আই দ্বারা প্রমাণিত হয়েছে। বর্তমানে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের অ্যানেসথেটিষ্টরা অপারেশনের পর বমি বা বমিভাব আটকাতে কব্জির সামনের ভাজ থেকে সামান্য ওপরে একটি আকু বিন্দুতে সামান্য চাপ দিয়ে ভালো ফল পেয়েছেন, এই তথ্য গবেষণা প্রবন্ধে প্রকাশিত হয়েছে। আমেরিকাতে ‘আকুপাংচার বিষয়ে গবেষণায় যে অর্থ ব্যয় করা হয় তা ভারতের মোট স্বাস্থ্য বাজেটেরও বেশী। বর্তমানে প্রায় সমস্ত অ্যালোপ্যাথী চিকিৎসার পাঠ্যপুস্তকে আকু চিকিৎসার উল্লেখ আছে। আধুনিক চিকিৎসাশাস্ত্রের বিভিন্ন বইতে এ সম্পর্কিত কিছু কিছু তথ্য সংযোজিত হয়েছে। তাছাড়া এখন ইন্টারনেটের সুবাদে সারা পৃথিবীতে কোথায় কি কাজ হয়ে চলেছে তার সমস্ত তথ্যাবলী নথিভুক্ত হচ্ছে।
এর কি কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে? এই চিকিৎসা পদ্ধতিতে খরচ কিরকম?
 এটা সম্পূর্ণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ামুক্ত চিকিৎসাএই চিকিৎসার খরচও অত্যন্ত কম। সামান্য সূঁচ, তুলো, স্পিরিট, মক্সা ইত্যাদির মূল্য সাধারণের আয়ত্তের মধ্যেইআর্থিকভাবে দূর্বল মানুষও এই চিকিৎসার সুযোগ গ্রহণ করতে পারেন। তবে দীর্ঘকালীন যেকোন রোগের উপশমের জন্য ধৈর্য্য ধরে চিকিৎসা নেওয়া ও আনুষঙ্কিক নিয়মকানুন মেনে চলা বিশেষ প্রয়োজন। রোগীবন্ধু ও তাদের পরিবারের মানুষদের কাছে বিশেষ অনুরোধ যে এই সব রোগ যতই কষ্টকর বা দীর্ঘকালীন হোক না কেন, হতাশ হওয়ার কিছু নেইওষুধবিহীন এই সমন্বিত ‘আকুপাংচার’ চিকিৎসা সমস্ত ক্ষেত্রেই যথেষ্ট উৎসাহজনক ফল দিয়ে থাকে।
‘আকুপাংচার’- সাম্প্রতিক চিত্র
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) এই চিকিৎসাকে স্বীকৃতি দিয়ে বলেছে এটি বিশ্বের অধিকাংশ দেশে আজ বহুল প্রচারিত। তাই অ্যালোপ্যাথির পরে আকুপাংচার বিশ্বের দ্বিতীয় সবচেয়ে জনপ্রিয় পদ্ধতি। পশ্চিমবঙ্গ সরকার ১৯৯৬ সাল এবং মহারাষ্ট্র সরকার ২০১৫ সালে ‘আকুপাংচার চিকিৎসা পদ্ধতিকে এককভাবে স্বীকৃতি দিয়েছে। ভারত সরকার পূর্ণাঙ্গ স্বীকৃতি দেবার পথে, যদিও ইতিমধ্যে ২০০৩ সালে আংশিক স্বীকৃতি দিয়েছে। বিশেষভাবে উল্লেখ্য, কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন গবেষণা মন্ত্রণালয়ের অধীনে ‘আকুপাংচার চিকিৎসার একাধিক গবেষণামূলক কাজ ইরিম সহ বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানে সফলভাবে সমাপ্ত হয়েছে বা চলচে। আধুনিক চিকিৎসাশাস্ত্রের বিভিন্ন বইতে এ সম্পর্কিত বহু তথ্য সংযোজিত হয়েছে। তাছাড়া এখন ইন্টারনেটের সুবাদে সারা পৃথিবীতে কোথায় কি কাজ হয়ে চলেছে তার সমস্ত তথ্যাবলী নিয়মিত নথিভুক্ত হচ্ছে। সুতরাং এই সব সূত্র থেকে সাম্প্রতিক তথ্য জেনে জ্ঞানের পরিধি বাড়ালে নানা ভ্রান্তধারণার নিরসন হতে পারে। পাশাপাশি বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা, রেডিও ও টিভিতে ইদানিং এই বিষয়ে আলোচনা হয়। মানুষ এখন অনেক বেশী স্বাস্থ্য সচেতন তাই এই প্রসারতা যত বৃদ্ধি পাচ্ছে ততই স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে মানুষ এই চিকিৎসায় আগ্রহী হচ্ছেন।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Featured Post

ডায়াবেটিস,হাইপারটেনশন রোজা রাখার উপায়

        ডায়াবেটিস ,   হাইপারটেনশন       রোজা রাখার উপায় ডাঃ সেখ হাম্মাদুর রহমান কনসালট্যান্ট, এন্ডোক্রিনলজি এবং ডায়াবেটিস বিভাগ, মেডিকা হা...