১৪ই নভেম্বর বিশ্ব
ডায়াবেটিস দিবস
জীবনশৈলীর পরিবর্তনই নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে ডায়াবেটিস
ডাঃ সেখ হাম্মাদুর রহমান
মেডিকা হাসপাতাল
বিশ্বব্যাপী
ভয়াবহ ভাবে ডায়াবেটিস আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও
বিশ্ব ডায়াবেটিস ফেডারেশন ১৯৯১ সাল থেকে ১৪ নভেম্বর কে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস
হিসেবে ঘোষনা করে। বিশ্বজুড়ে ডায়াবেটিস সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্যই এই
পদক্ষেপ। ডায়াবেটিস জনিত কারণে প্রতি বছর মারা যায় ৪ মিলিয়ান, বিশ্বে ডায়াবেটিস-এ
আক্রান্ত ১৯৯ মিলিয়ান এর বেশি মহিলা। ১১০৬৫০০ শিশু টাইপ-১ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। ডায়াবেটিসে
আক্রান্ত প্রাপ্ত বয়স্কের সংখ্যা প্রায় ৪২৫ মিলিয়ান। ২০৪০ সাল নাগাদ এই সংখ্যা
বেড়ে দাঁড়াবে প্রায় ৬২৯ মিলিয়ান।
আসলে কি
ব্রেকফাস্ট ও রাতে রুটি সবজি খাওয়া অভ্যাস করতে হবেজোর দিতে হবে প্রচুর পরিমানে ফল (আপেল, পেয়ারা,বেদানা,নাসপতি ইত্যাদি) খাওয়ার দিকে।
জীবনশৈলীর পরিবর্তনই নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে ডায়াবেটিস
ডাঃ সেখ হাম্মাদুর রহমান
মেডিকা হাসপাতাল
আসলে কি
ডায়াবেটিস
হল একটি বিপাকজনিত রোগ যেখানে রক্ত শর্করার পরিমান স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি থাকে। ডায়াবেটিস
হচ্ছে একটা ক্রনিক ডিজিজ। যে রোগটা একবার হলে দীর্ঘদিন ধরে মানুষকে ভোগায়।
হওয়ার কারণ
ডায়াবেটিস হওয়ার কারণ মূলতঃ দুটো। i) শরীরে ইনসুলিন হরমোন (যেটি রক্তের শর্করা পরিমান নিয়ন্ত্রণ করে) এর কাজ না করতে পারা-যাকে ডাক্তারি পরিভাষায় ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স (Insulin Resistance) বলা হয়। ii) শরীরে ইনসুলিন হরমোনের ক্ষরণ কম হওয়া, অর্থাৎ ইনসুলিন ডেফিসিয়েন্সি (Insulin Deficiency)।
দুই প্রকার
ডায়াবেটিস মূলতঃ দুইপ্রকার- টাইপ-১ এবং টাইপ-২। এছাড়াও গর্ভবতীবস্থাকালীন ডায়াবেটিস এবং সেকেন্ডারী ডায়াবেটিস(যেখানে অন্য রোগের কারণে বা অন্য রোগের ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কারণে ডায়াবেটিস হয়)। টাইপ-২ ডায়াবেটিস প্রায় শতকরা নব্বই ভাগ আর টাইপ-১ পাঁচ শতাংশ।
হওয়ার কারণ
ডায়াবেটিস হওয়ার কারণ মূলতঃ দুটো। i) শরীরে ইনসুলিন হরমোন (যেটি রক্তের শর্করা পরিমান নিয়ন্ত্রণ করে) এর কাজ না করতে পারা-যাকে ডাক্তারি পরিভাষায় ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স (Insulin Resistance) বলা হয়। ii) শরীরে ইনসুলিন হরমোনের ক্ষরণ কম হওয়া, অর্থাৎ ইনসুলিন ডেফিসিয়েন্সি (Insulin Deficiency)।
দুই প্রকার
ডায়াবেটিস মূলতঃ দুইপ্রকার- টাইপ-১ এবং টাইপ-২। এছাড়াও গর্ভবতীবস্থাকালীন ডায়াবেটিস এবং সেকেন্ডারী ডায়াবেটিস(যেখানে অন্য রোগের কারণে বা অন্য রোগের ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কারণে ডায়াবেটিস হয়)। টাইপ-২ ডায়াবেটিস প্রায় শতকরা নব্বই ভাগ আর টাইপ-১ পাঁচ শতাংশ।
পরিবারের মধ্যে দুই ভাবে
ডায়াবেটিস আজ আমাদের প্রায় প্রত্যেক পরিবারকেই আক্রান্ত করেছে।এই রোগ পরিবারের মধ্যে দুইভাবে প্রবহমান। ১.ভার্টিকাল ট্রান্সমিশন (Vertical Transmission)। ২.হরাইজন্টাল ট্রান্সমিশন (Horizontal Transmission)। পরিবারের মধ্যে যখন(বংশগতির ধারা অনুযায়ী)পিতা-মাতা থেকে সন্তানসন্ততির মধ্যে ডায়াবেটিস যায়, তাকে বলে ভার্টিকাল ট্রান্সমিশন(Vertical Transmission)।
ডায়াবেটিস আজ আমাদের প্রায় প্রত্যেক পরিবারকেই আক্রান্ত করেছে।এই রোগ পরিবারের মধ্যে দুইভাবে প্রবহমান। ১.ভার্টিকাল ট্রান্সমিশন (Vertical Transmission)। ২.হরাইজন্টাল ট্রান্সমিশন (Horizontal Transmission)। পরিবারের মধ্যে যখন(বংশগতির ধারা অনুযায়ী)পিতা-মাতা থেকে সন্তানসন্ততির মধ্যে ডায়াবেটিস যায়, তাকে বলে ভার্টিকাল ট্রান্সমিশন(Vertical Transmission)।
সম্ভাবনা যাদের বেশি
টাইপ-২ ডায়াবেটিস
যেটা শতকরা নব্বই
ভাগ সাধারণত ত্রিশ
বছরের বেশী বয়স্ক
মানুষের হয়। তবে আজ কাল ২০-২৫ বছর ছেলেমেয়েদের
ক্ষেত্রেও হয়।টাইপ-১ সাধারণত
কম বয়সীদেরই বেশি হয়। এমনকি
১ বছরের শিশুরও
এটা হতে পারে।
এই রোগের মূল কারণ হচ্ছে
ইনসুলিন ডেফিসেন্সি।
আমাদের
শরীরের এমন কিছু রোগ হয় যা অটো ইমিউন
ডিজিজ। আমাদের শরীরের যে ইমিউনিটি সিস্টেম বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা
থাকে
তারাই
অনেক
সময়
মনে
করে
যে
শরীরের
কোন
কোন
অংশ,কোন কোন ধরনের প্রোটিন যেটি শরীরের নয়। তাই তার বিরুদ্ধে
ইমিউনিটি
তৈরি
করতে
শুরু
করে।
এরকম
ইনসুলিন
যেখান
থেকে তৈরি হয় সেই গ্রন্থিটির নাম প্যাংক্রিয়াস বা অগ্ন্যাশয় গ্রন্থি। অগ্ন্যাশয় গ্রন্থিতে চার ধরনের সেল থাকে তার মধ্যে বিটা সেল ইনসুলিন তৈরি করে। কোন কারণে এই বিটা সেলের বিরুদ্ধে ইমিউনিটি তৈরি হয় শরীরে যেটা টাইপ-১ ডায়াবেটিস করে।
থাকলে হতে পারে
যাদের ওজন বেশি থাকে।
থাকলে হতে পারে
যাদের ওজন বেশি থাকে।
বাবা-মায়ের ডায়াবেটিস
থাকলে।
ব্লাড
প্রেসার, ক্লোরেস্টল বেশি থাকলে।
যাদের
পলিসিস্টিক ওভারিয়ান ডিজিজ (PCOD) আছে
যাদের হার্ট
অ্যাটাক, স্ট্রোক হয়েছে।
যাদের
কিডনির সমস্যা আছে।
বাচ্চারাও
ছোটদের
যেটা হয় সেটা কারো নিয়ন্ত্রনে নেই, যেহেতু এটা অটো ইমিউন ডিজিজ। তবে কিছু জেনেটিক
রিক্স ফ্যাক্টর থাকেই এক্ষেত্রে।
গর্ভবতীদের
গর্ভাবস্থায়
শরীরের, হরমোনের অনেক পরিবর্তন হয়। এই পরিবর্তনের কারণে কোন কোন মায়ের
ডায়াবেটিস (জেস্টশেনাল ডায়াবেটিস) হতে দেখা যায়। তখন পুরো গর্ভাবস্থাকালীন সময়
ইনসুলিন নিতে হয়। এক্ষেত্রে প্রায় ৯০ শতাংশ মহিলার প্রসবের পরে ঠিক হয়ে যায়। তবে
ভবিষ্যতে ঐসব মহিলাদের ডায়াবেটিস হবার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে। জন্মগত বাচ্চার
ডায়াবেটিস না থাকলেও ভবিষ্যতে ঐ বাচ্চার ডায়াবেটিস হবার সম্ভাবনা কিন্তু বেশিই
থাকে।
গর্ভাবস্থায় না নিয়ন্ত্রণ করলে
মাতৃকালীন
সুগার নিয়ন্ত্রণে না থাকলে শিশুর জন্মগত কিছু ত্রুটি দেখা দিতে পারে। যেমনঃ
হার্টের ভাল্ব, পর্দায় ফুটো হতে পারে, স্নায়ুতন্ত্র বা নার্ভের কোন সমস্যা হতে
পারে কিংবা চোখের সমস্যা বা শিশু অবস্থায় চোখে ছানি পড়তে পারে।
আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে
ওয়াল্ড হেলথ
অরগানাইজেশন (হু) এর ২০১৬ –র সমীক্ষা থেকে জানা যায়, সারা বিশ্বে ডায়াবেটিস রোগীর
সংখ্যা প্রায় ৪২.২ কোটি। এই সংখ্যাটা হল হিমশৈলের চূড়ার ন্যায়। এর চেয়ে বেশি
সংখ্যক মানুষ ডায়াবেটিস এ আক্রান্ত কিন্তু তারা এবিষয়ে অবগত নন। টেস্ট করলে হয়ত এই
পরিসংখ্যানটা আরো কয়েক কোটি বেড়ে যাবে।
ভারতবর্ষের অবস্থা
ইন্টারন্যাশানাল
ডায়াবেটিস ফেডারেশন (আই ডি বি) র ২০১৫ সালের এক সমীক্ষা থেকে জানা যায়, ভারতে
প্রায় ৭ কোটি লোক ডায়াবেটিস এ আক্রান্ত। অর্থাৎ প্রত্যেক ৬ জন ডায়াবেটিস এর ১ জন
ভারতে বাসবাস করে। পরিসংখ্যান দিক থেকে বিশ্বে ভারতের স্থান দ্বিতীয়। প্রথমস্থানে
আছে চীন। সমীক্ষা থেকে আরও জানা যায়, ২০৩০ সাল নাগাদ সারা বিশ্বেই এই সমস্যা আরও
ভয়াবহ হয়ে দাঁড়াবে। ঐ সমীক্ষা অনুযায়ী ২০৩০ সালে ডায়াবেটিস এ আক্রান্তের সংখ্যা
গিয়ে দাড়াবে প্রায় ৮০ কোটি। যা দেশের স্বাস্থ্য খাতে ব্যয়ে এক বিপজ্জনক সমস্যা
হয়ে দাড়াবে।
রাজ্যের অবস্থা
পশ্চিমবঙ্গে
ডায়াবেটিস আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ২.৫ কোটি। চারটি মেট্রো সিটিতে হওয়া
(কোলকাতা, দিল্লী, চেন্নাই, মুম্বাই) ডায়াবেটিস নিয়ে এক সমীক্ষায় জানা যায়,
কোলকাতা ও দিল্লীতে ১২ শতাংশ , মুম্বাই-এ ৯ শতাংশ এবং চেন্নাই-এ ১৩.৫ শতাংশ লোক
ডায়াবেটিসএ আক্রান্ত। রাপিড আরবানাইজেশন বা শহরীকরণ-ই ডায়াবেটিসএ আক্রান্ত হওয়ার
প্রধান কারণ- তা ঐ সমীক্ষায় ওঠে এসেছে।
ভয়াবহ ভাবে বাড়ার কারণ
ভয়াবহ ভাবে
এই সংখ্যা বেড়ে যাবার প্রধান কারণ হল আমাদের দৈনন্দিন জীবনশৈলীর পরিবর্তন। যে কারণেই
হোক আগের চেয়েএখন আমাদের স্ট্রেস অথবা টেনশন কয়েকগুন বেড়ে গেছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে আমাদের রেডিমেড ফার্স্ট ফুড
খাবারের প্রবণতা। কমে গেছে শাকসবজি, ফলমূল খাওয়ার প্রবণতা। ফার্স্ট ফুডে থাকে প্রচুর পরিমানে তেল, প্যাকজিং
এর জন্য খাবারে দেওয়া থাকে প্রচুর পরিমানে নুন। এইগুলো খাওয়ার ফলে ব্লাড প্রেসার,
কোলস্টরল অনিয়ন্ত্রিত ভাবে বেড়ে চলে। তার উপর এক্সারসাইজের করার মানসিকতা একদম
জিরো হয়ে গেছে।
জীবনযাত্রার মান কারণ
অবশ্যই।
অনিয়ন্ত্রতিত জীবনযাত্রার জন্যই আজ ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে ডায়াবেটিস। সেই জন্য
টাইপ-২ ডায়াবেটিস কে লাইফ স্টাইল ডিজিজ বলা হয়।
কিভাবে বুঝব
দিনে বা
রাতে বার বার বাথরুমে যাওয়া
বার বার
পিপাসা লাগা এবং খিদে পাওয়া
হঠাৎ ওজন
কমে যাওয়া
যৌনক্ষমতা
হ্রাস পাওয়া
বার বার ঘা
হওয়া
কোন ঘা হলে
তা সহজে না শুকানো
হার্ট,
কি়ডনির সমস্যা, হঠাৎ করে দৃষ্টি শক্তি কমে যাওয়া, স্ট্রোক হওয়াও কারও কারও
ডায়াবেটিস হওয়ার লক্ষণ হিসাবে দেখা দিতে পারে।
পরীক্ষা-নিরীক্ষা
রক্ত
পরীক্ষার মাধ্যমেই ডায়াবেটিস ধরা পড়ে। উপরোক্ত সমস্ত লক্ষণ যদি নাও থাকে তাহলেও
চল্লিশ উর্দ্ধ ব্যক্তিদের নিয়মিত ( প্রত্যেক ১ থেকে ৩ বছর অন্তর) রক্ত পরীক্ষা
করানো উচিত।
প্রথমেই ধরা পড়লে
তার জন্য
চাই জীবনশৈলীর পরিবর্তন।
বাদ দিতে
হবে ফাস্ট ফুড, নিতে হবে হেলদি ডায়েট।
খেতে হবে
প্রচুর পরিমানে সবুজ শাকসবজি
শর্করা
জাতীয় খাবার (ভাত) এর পরিমান কমাতে হবে
ব্রেকফাস্ট ও রাতে রুটি সবজি খাওয়া অভ্যাস করতে হবেজোর দিতে হবে প্রচুর পরিমানে ফল (আপেল, পেয়ারা,বেদানা,নাসপতি ইত্যাদি) খাওয়ার দিকে।
সঙ্গে
নিয়মিত এক্সারসাইজ করতে হবে।
ডায়াবেটিস
নিয়ন্ত্রণে আছে নিয়মিত রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে এটা বোঝা সম্ভব।
বিপদ যখন মারাত্মক
অনিয়ন্ত্রিত
ডায়াবেটিস এর ফলে কিডনি ফেলিওর, হার্ট অ্যাটাক, ব্রেন স্ট্রোক বা প্যারালাইসিস-র
মত মারাত্মক রোগ হতে পারে। চোখের দৃষ্টি চলে যেতে পারে। শরীরের ধমনীগুলো আস্তে
আস্তে শুকিয়ে আসে ডায়াবেটিস এর ফলে।
ঘা থেকে অঙ্গহানি
নিজে নিজে
চিকিৎসা না করে ভালো চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। চিকিৎসকের পরামর্শমত সুগারটাকে
নিয়ন্ত্রণে রাখুন, ঘা না শুকোলে কিছুদিনের জন্য ইনসুলিন ইনজেকশন নিতে হতে পারে।
একদম হাতুড়ে ডাক্তারের কাছে যাবেন না। অবহেলা করে
ঘা দীর্ঘদিন ফেলে রাখবেন না। এতে কিন্তু
সমস্যা আরও ভয়াবহ হতে পারে, এমনকি অঙ্গহানিও হতে পারে।
ইনসুলিন ইনজেকশন নিয়ে ভূল ধারণা
অনেকের
ধারণা আছে, একবার ইনসুলিন ইনজেকশন নেওয়া শুরু করলে চিরকাল এটা নিতে হয়। এধারণাটা
সম্পূর্ণ ভুল। যদি অল্প কিছুদিনের জন্য ইনসুলিন নেবার প্রয়োজন হয় তাহলে তা অবশ্যই
নিতে হবে। এর সঙ্গে চিরকাল নেবার কোন সম্পর্ক নেই।
বেড়ে গেলে সমস্যা
বার বা
বাথরুমে যাওয়া
যৌনাঙ্গে
ইনফেকশন হওয়া
ওজন কমে
যাওয়া
শরীর দূর্বল
হয়ে যাওয়া।
করণীয়
চিকিৎসকের
পরামর্শ মত ওষুধ, এক্সারসাইজ এবং ডায়েট কন্ট্রোল করতে হবে।
কমে গেলে সমস্যা
বুক ধরপড়
করা
ঘাম হওয়া
হাত পা
কাঁপা
বেশি ক্ষিদে
পাওয়া
মাথা ঘোরা
চোখে
অন্ধকার দেখা।
করণীয়
অজ্ঞান হতে
পারে বা খিঁচুনি হতে পারে। এমনকি জীবনহানিও হতে পারে। তিন চামচ গ্লুকোন ডি খাইয়ে দিতে
হবে। যদি হাতের কাছে গ্লুকোন ডি না থাকে তাহলে চিনি বা অন্য কোন খাবার খাওয়াতে
হবে। রোগী যদি অচেতন হয়ে যায় তাহলে তাড়াতাড়ি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া দরকার।
No comments:
Post a Comment